BANNER CREDITS: RITUPARNA CHATTERJEE
A woman with the potential to make it big. It is not that she cannot: she simply will not.
PHOTO CREDITS: ANIESHA BRAHMA
The closest anyone has come to being an adopted daughter.

Sunday, November 15, 2009

The best-kept secret


As I write this, I'm over three decades old. Like people my age, wise or otherwise, I used to think I know a great deal about the city that has helped form my life, my existence, my essence over the ages. And then, I came to see Marble Palace.

It was always there, years, even centuries before I was born. And yet, no one in Kolkata had ever bothered to tell me that it had always existed in my vicinity, possibly mocking at my ignorance; its arms were always outstretched, it was my overconfident arrogant blindness that indulged me to overlook its presence.

As you entered the campus, you'd get the feeling that the palace absorbed you long before your senses could sink into its vastness, its mind-boggling authority, its seemingly innocent yet deceptively lethal beauty.

The structure seemed oddly familiar. I had seen it somewhere over the course of time. Was it Parthenon? Was it something else? Whatever it was, it looked like I had known it for centuries. It seemed as if I had been a part of this; I belonged there. My fingers sprang into some unprecedented movement, unknown hitherto to me, to grip something, something frantically. I wasn't sure whether it was the king's sceptre or the knight's bardische, the accountant's pens or the librarian's books, the saaqi's goblet or the tailor's finesse, the sculptor's chisel or the assassin's poison vial, but there was something that I knew for years that I wanted to grasp, to cling on to for life or for my sheer existence. I could never learn what it was, but I was sure that had I ever found it, it'd have become my most prized possession, and I'd have gone on caressing it for an eternity, with the same intensity of a man who immerses itself into his beloved during the few moments he can steal from his life.

The feeling didn't last; but it lingered. It had to linger. There was marble everywhere, as pure as the most virgin of milk that has ever existed: so white that it seemed that it might ejaculate froth any moment. The alleys, the passages, the humongous doors, the vast floors all seemed known: was I possibly a prince here, playing hide-and-seek with the plebeian children who had served my illustrious father in the massive courtyard? Or was I the spy who had been seduced by the queen's beauty into oblivion in the grandeur of the ballroom? Or was I the one whose soul was ripped apart when I saw my beloved melting into the lips of her teacher in one of the secluded alleys on the first floor, where children weren't allowed? If only I could find out...

The aura of the place clung on to me through every step my bare foot strode inside the premises. The imposing paintings and pieces of sculpture might send your emotions reeling, but that's not all about it. The sheer bulk of history bore down on one's shoulders, numbing your senses altogether. You simply cannot help asking yourself the "what if"s and "what could've been"s.

You stride through the music room, the ballroom, the meeting-hall; you can't miss the enormous Belgian-glass mirrors; your eyes automatically get glued to the Raja Ravi Varma masterpiece; you cannot miss the statues depicting the four seasons, or the smiling satyr, or the effervescent Damocles, or the youthful Venus, or the entirely unexpected presence of George Washington.

There's history you can only dream of, fantasise about, never feel; you might curse yourself for missing out on the era; but can never, never live through it, realistically. You can touch history, but you cannot be a part of it. Ever. However you might crave for it, history shall always elude you; always.

*** *** ***

And then, there are certain aspects of the campus as well: you get to see the wilder side as you take a small detour to a private zoo; you get to tread on soft grass on a peaceful November morning; and then, you marvel at the realisation that this is, actually, the best-kept secret in this city. Ever.

The Palace has possibly conveyed its secret to me, time and again, over centuries; but I was too haughty, too blind to notice; and there went 32 years of my life, wasted, without noticing it at all. Time, unfortunately, seldom throws up a second chance, but if there's another time, I'm sure I won't let it go this time.

Monday, November 9, 2009

রবাট আর তার দলবল


এটা কিসের ছবি? আমি বলতাম, ছোটবেলায়, eraser; আমাকে তাই বলতে শেখানো হয়েছিল; কারণ এটা দিয়ে erase করা যায়। অনেকে বলত rubber, কারণ eraser rubber দিয়ে তৈরি হয়। হত হয়ত, যখন ডাইনোসরেরা পৃথিবী দাপিয়ে বেড়াত, আর উঠতি ম্যামথেরা তাদের অল্পবয়েসের ভুল (লেখা) মোছার জন্য rubberএর তৈরি eraser ব্যবহার করত। আজ vinyl বা plastic দিয়ে হয় সাধারণতঃ, তাই rubber বলাটা (এই প্রসঙ্গে বলি, আমার যখন মনের কানায় কানায় টলটলে innocence, আমার জীবনে যখন Penthouse-Playboyরা সদ্য আসতে শুরু করেছে, তখন eraserকে rubber বলতে শুনলে হাসি চাপা ছিল অসম্ভব) বোধহয় অনুচিত। তবে আরও অনুচিত বোধহয় robber বলা, কারণ eraser আবিষ্কার বা উাৎপাদনের ক্ষেত্রে দস্যুবৃত্তির অবদান সম্পর্কে ইতিহাস সম্পূর্ণ নীরব। তবে (মূলতঃ যার অনুপ্রেরণায় এই লেখা), হয়ত রবার্ট ক্লাইভের প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধায়, বা অন্য কোনো দুর্বোধ্য কারণে, eraserএর একশো আট নামের মধ্যে আমার সবথেকে প্রিয় সম্ভবতঃ রবাট। কিভাবে rubber থেকে robber থেকে রবাট, সে বিষয়ে আমার বিন্দুমাত্র ধারণা নেই, কিন্তু আমার শোনা শ্রেষ্ঠ নামকরণের তালিকায় রবাট প্রতিদ্বন্দ্বীহীন। আজকের এই অদ্ভুত লেখা রবাটদের উদ্দেশ্যে, পৃথিবীর অজস্র অসংখ্য রবাটভাষীর উদ্দেশ্যে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য।

Eraserএর অনিবার্য আত্মীয় পেনসিল, আর sharpener। পেনসিল দেখতে বেশ নিরীহ হলেও তার ক্ষমতা অপরিসীম, ইতিহাসের পাতায় পাতায় তার সগৌরব উপস্থিতি। কাজেই তাকে নিয়ে বিশেষ ভুলভ্রান্তির অবকাশ নেই, যদিও কখনও (বোধহয় শিলাবৃষ্টির তোড়ে) তাকে পেনশিল হতে হয়। তবে বহু আগে তার পোশাকি নাম ছিল Wood-pencil, আর বাংলার মাটিতে সবাই আদর করে ডাকত উটপেনশিল, হয়ত বা রাজপুতদের বীরত্বের প্রতি শ্রদ্ধায়। কিন্তু বেচারা শার্পনারের রেহাই নেই, পেনসিল-কাটার (ছোলার) কল হয়েই তার জীবন কাটে, আর কখনও-সখনও সে শুধুই কল। Jaquar-Hindwareএর গালে চড় মেরে "কল" শব্দের একমাত্র মানে হয়ে সে ঘুরে বেড়ায় হাতে-হাতে, পেনসিলবক্সে, পেনশিল-রবাটদের পাশে অনায়াস স্বাচ্ছন্দ্যে।



ফুলকপিকে ফুলকপি বলা ন্যূনতম ভদ্রতা: ফুলকোফি কোনোমতেই সঠিক উচ্চারণ নয়। "কোফির ডালনা খেতে খুব ভালো লাগে" বললে আমার নিজের রুচির কথা বলা হয় না, রাষ্ট্রসঙ্ঘের প্রাক্তন সচিবের (অনুবাদটা আমার নয়, আনন্দবাজারের) প্রিয় খাদ্যের কথা বলা হয়। গত দশকের ইতিহাসে আন্নানসাহেবের অবদান অপরিসীম হতে পারে, কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসের পাতার পরতে পরতে গরম মশলার গন্ধে ফুলকপির কথা যা লেখা আছে (পেনশিলে), তার সঙ্গে তুলনীয় নয়। আর দিনের বাদবাকি সময়ে হয়ত মানা যায়, কিন্তু "দুফুর" বেলায়? অসম্ভব! আমরা প্রতিজ্ঞা করি, কপির কপিরাইট প্রাণ দিয়ে বাঁচাব, তাকে কোফি হয়ে "টমাটম" বা "টমেটম" দিয়ে রান্না হতে দেব না। ওরা উন্মাদের মত "সন্মান" হানির চেষ্টা করুক, আমরা সম্যকভাবে "সম্মান" বাঁচাবই। রবাট হব না।

*** *** ***

অকারণে ইংরিজি শব্দ কিছুতেই ব্যবহার করবনা। পাউরুটি (অথবা পাঁউরুটি, চন্দ্রবিন্দু আছে কিনা নিশ্চিত নই), মাখন, বউ বা স্ত্রী, খবরের কাগজ ইত্যাদি বলব। বাংলায় দিব্যি প্রতিশব্দ যখন আছেই, কেন খামোকা bread, butter, wife (বা আরও অসহ্য, Mrs), paper বলব? কেন? চেয়ার বা টেবিল বলতে হয়, কারণ স্পষ্ট বাংলা নেই (কেদারা বলতেই পারি, কিন্তু সেটাও তো বাংলা নয়!), কিন্তু যেখানে আছে, সেখানে বলব না কেন? কেন "আমার Mrs" জাতীয় অসহ্য কথাবার্তা বলব?

আমরা কোনো এক রহস্যময় কারণে ঢ্যাঁড়সকে ভিণ্ডি (কখনও ভেণ্ডি) বলি, যদিও বাকি সবজিদের দিব্যি বাংলায় ডাকি। কেন? কেন ঢ্যাঁড়সের প্রতি এই অদ্ভুত পক্ষপাতিত্ব?


*** *** ***

উচ্চারণের সময় বানানটা ভাবার চেষ্টা করব। "গর্দভ" যেমন নিখুঁতভাবে লিখি, ততটাই নিখুঁত উচ্চারণে বলব: কথাটা কখনোই "গর্ধব" নয়। তেমনই modernকে মর্ডান (morden) বলব না (আর কেউ বললে তার গর্দান নেওয়ার চেষ্টা করব)। "সম্মান"কে "সন্মান" বলে তার অসম্মান করব না। বাস কণ্ডাক্টার "পাখি স্ট্রিট" বা "ধনতলা" বললে শিউরে উঠব, তেমন হলে উত্তেজিতও হব।

মনে রাখতে শিখব, Esplanadeকে Splanade বলা কেতাদুরস্ত উচ্চারণ নয়, নিছকই অশিক্ষার পরিচয়। প্রসঙ্গতঃ (শেষে বিসর্গ দিলাম, কারণ দিতে পছন্দ করি), Esplanade একটা দারুণ শব্দ, যার মানে নদীর কাছে একটা বড় খোলা জায়গা।

Mongini'sকে মনজিনি'স না বলে মনগিনি'স বলা তাও ক্ষমা করা যেতে পারে, কিন্তু Cookie Jarকে কুকি Zআর কিছুতেই বলব না, কারণ এর সঙ্গে রুশ সম্রাটদের আদৌ সম্পর্ক নেই।


*** *** ***

ঠিক জায়গায় ঠিক শব্দ ব্যবহার করব। রেস্তোরাঁ বোঝাতে গেলে রেস্তোরাঁই লিখব, কিছুতেই হোটেল লিখব না (রেস্টুরেন্টও বলব না, কথাটা ফরাসি, আর তাই শব্দের শেষটা উচ্চারণ হয় না; সে না হয় ক্ষমা করা গেল)।

Fried eggকে পোচ বলব না; যে মুহূর্তে তেল ব্যবহার হয়, তা আর পোচ থাকে না: আমরা যাকে জলপোচ বলি, সেটাই আসলে পোচ। আর হ্যাঁ, poached fish জাতীয় কথা শুনে হাসবনা। ওটা নির্ভুল, যেকোনো কিছুর পোচ হয়। Fried egg মানে অমলেট নয় অবশ্য, সেটা সর্বৈব আলাদা জিনিস। আর হ্যাঁ, অমলেটকে মামলেট একেবারেই বলব না, কথাটার অস্তিত্বই নেই।

*** *** ***

অনেক কিছুর ক্ষেত্রেই কোনো ব্র্যাণ্ড (আরো একটা শব্দ, যার ঠিকঠাক বাংলা নেই, তবে সেই প্রসঙ্গ এখানে টানছিনা) এতটাই জনপ্রিয় হয়ে যায় যে ব্র্যাণ্ডের কোনো জিনিসের সঙ্গে তুলনীয় কোনোকিছুকে বোঝানোর জন্য সেই ব্র্যাণ্ডের নামই ব্যবহার হয়। খুব ভালো উদাহরণ হল photocopy বোঝানোর জন্য Xerox, off-road SUV বোঝানোর জন্য Jeep বা rubber (eraser নয়)-soled ক্যানভাসের জুতো বোঝানোর জন্য Keds। আমরা অনায়াসে মাহিন্দ্রার SUVকে Jeep বা Bataর tennis-shoeকে Keds বলি, বলার আগে ভেবেও দেখি না ঠিক বলছি না ভুল; কিন্তু এগুলো এত বেশি প্রচলিত যে আজ Xerox-Jeep-Keds প্রায় অভিধানের শব্দই হয়ে গেছে, যদিও সেটা যে খুব ভাল তা নয়। কিন্তু এটা নিয়ে যথেচ্ছাচারিতা বোধহয় কাম্য নয়: Bisleri, Cadbury, Lay's, Coco-Cola, Nutrela, Band-Aid, Google, Polaroid, Vaseline, Walkman, iPod, Photoshop - এগুলো আমরা যখন-তখন, যেখানে-সেখানে বলি, এই ব্র্যাণ্ডগুলোর থেকে কোনোরকম কমিশন না পেয়েই।

তাহলে কি বলব? যদি রবাটের উপাসক হতে চাই, যা ইচ্ছে তাই বলব। আর না হলে?
  • দোকানে গিয়ে Xerox করাতে চাইব না, বলব "photocopy করাব"
  • Jeep বলে মাহিন্দ্রা কোম্পানিকে কষ্ট দেব না, বলব off-road SUV
  • Keds বলব না, বলব tennis shoe (যদিও বলা উচিত rubber-soled, canvas tennis shoe; বাটার যে জুতোকে আমরা Keds বলে শারীরশিক্ষার নামে প্রহসনে অভস্ত ছিলাম তার পেছনদিকে Tennis লেখা থাকে)
  • Aquafina বা Kinley চাইলে "Bisleri দিন" বলব না
  • Cadbury দিন বলব না (এখানে মনে রাখা উচিত, কথাটা ক্যাডবেরি নয়, ক্যাডবরিসাহেব স্ট্রবেরির ভাই ছিলেন না), আর যদি বলিও, "নেই, Amulএর আছে" শুনলে দোকানদারকে নিরক্ষর ভাবব না
  • Lay's চাইব না, potato chips চাইব; যদি স্বচ্ছ শস্তার প্যাকেট পাই, নির্দিষ্টভাবে বলব, Lay's চাই, না Uncle Chips
  • Cococola দিন বলব না: Thums Up বা Pepsi চাইলে তাইই বলব, আর যদি Coke চাইও, Coca-Cola বলব; কোকো অন্য জিনিস
  • সয়াবীনের বদলে Nutrela চাইলে Nutrelaর তেল পেলে রাগব না
  • "Band-Aid বা Handyplast আছে?"জাতীয় প্রশ্ন করব
  • "Internet search কর" বলতে শিখব; অনেকেই Yahoo! ব্যবহার করে, বা আরও অন্যান্য সার্চ এঞ্জিন
  • Polaroid বলব না, বলব instant photograph
  • Vaseline বলব না, বলব petroleum jelly (দোকানদার খুব সম্ভবতঃ বুঝবেনা, কিন্তু তাই বলে রবাট হব?)
  • Photoshop করতে বলব না, বলব picture editing software; The Gimp রীতিমত ভাল, কাজেই ভাল বা অশ্লীল শিল্পকর্ম সৃষ্টির জন্য Adobeএর পা চাটা নিষ্প্রয়োজন
  • Walkman বলব না, বলব portable cassette player
  • iPod বলব না, বলব portable mp3 player
  • Frisbee বলব না, বলব flying disc বা flying saucer

Saturday, November 7, 2009

A hundred and seventy five thoughts


I was amidst familiar people when 175 took off. All logic seemed to point at the fact that 351 was an unachievable target. All records, all documentation from the past seemed to pinpoint at the fact that Australia were in the most comfortable of positions. It was familiar, it had happened thousands of times (or maybe millions), and there wasn't anything new about it.

What was different, then? What gave me hope? What made me feel that this was different? Was it because He was there? But He had been there all along: I had met Him, thanks to technology, several years back; several others had invaded my life, I've had the Dravids and Kumbles and Laxmans swarming my memories. Laxman remains my "official" favourite cricketer. But somewhere deep down my subconscious, He had remained. And the fact remains that He still rules, and rules good.

He wasn't as great as you portray Him to be, they said. Possibly not. But the fact remains that when He holds the bat in air that extra second as a follow-through of that straight drive of His, your heart misses a beat. It's not about whether He bats brilliantly or not. It's about the way He seduces me into absolute submission. It's about the way He has overpowered my thoughts, my rational existence into an unconditional relationship for a lifetime.

At times I wonder whether it's a bat He yields. The bat seems to fit so naturally into His arms that it I often get the feeling that He might well have been an Egyptian scribe from some long-lost period of glory, marvelled at the realisation of the immense power of mastering a language. He might have been there for ages, composing masterpieces in a language familiar to all, but mastered only by Him.

How epic was the 175? I wish I had encountered something similar before, so that I could have compared. There was He, completely oblivious to the fact that this was a mere workplace for Him: workplaces are meant to carry out mundane jobs like receiving parcels, attending board meetings and visiting sites; not to have fun and mesmerise worshippers, take them under complete control and make them bow to His wish. But does He care? Since when did Masters bother about the rules set by us?

I wish I were better with words. I wish I could do something to satisfy My Hero, the way He has done me over time, and especially during the 175. Sigh...

Wednesday, November 4, 2009

Irish coffee


I love Irish coffee.

The Kolkata cafes possibly doesn't use whisky (or, as the Irish would say, whiskey) in theirs. I suppose you'd need a bar license or whatever for that.

I don't really care. Irish coffee tastes mighty good, even without the alcohol in it. The cream, whipped or not, crams the surface, never revealing the coffee beneath if you go for a bird's eye view. It's rich, black coffee of the highest order, and though you cannot taste what's lying beneath without touching the surface, it's worth the wait, trust me.

Leonardo da Vinci used to add another layer to his cryptic world: he wrote them on papyrus, and wrapped them around vinegar-filled glass vials before putting them inside the containers. If you smashed the container, the vinegar would dissolve the papyrus.

The Irish do the same. The moment you try to try stir it, force your way through to the coffee. The trick is to add sugar real slow, around the edge, so that the cream doesn't dissolve, and remains at peace, making friends with this new alien entity.

And then, you drink it slowly. The feeling is surreal. Since you've been good to the coffee, it would try its level best to fill your senses.

And once you're through, after a lifetime, or maybe a million years, you'd notice how transparent the container was.

*** *** ***

The alcohol, as I have mentioned earlier, is strictly optional, unless you're too keen to fall down on the staircases and bruise your elbow.

Tuesday, November 3, 2009

Random limerick

There was this man, a maverick:
Who thought he'd write a limerick.
He was doing fine
Till he reached the last line,
When he thought that the length of a line wasn't important, so he went on and on, aimlessly, wrote whatever he could, right from the fact that Delhi is the capital of India and Tendulkar is God and blablabla, and missed out on the trick.

Followers