নববর্ষ। বেশ ঘ্যাম একটা ব্যাপার ছিল ছোটবেলায়। মনে আছে, নানান দোকানে দাদামশাইয়ের সঙ্গে যেতাম, হালখাতার নেমন্তন্নে, লেক মার্কেটের উল্টোদিকের কয়েকটা দোকানে। গলে যাওয়া ভ্যানিলা আইসক্রিমের কাপ আর কাঠের চামচ। মা পইপই করে বারণ করত, আর আমি বোঝাতাম, "গলে যায় তো!"
যাক্, বাঙালি হয়ে জন্মেছি, অতএব নববর্ষ আমার কাছে একটা ঘ্যাম দিন হওয়া উচিত। ঘ্যাম দিনে নিজের কথা কম বলে ঘ্যাম লোকেদের গল্প বলি একটু?
***
এই গল্পটা ঠিক কার, জানিনা। তবে যতবার শুনেছি, সবথেকে বেশিবার শুনেছি বঙ্কিমচন্দ্রের নামে। বঙ্কিমচন্দ্র অসাধারণ সাহিত্যিক ছিলেন, তবে বেশ গোঁড়াও ছিলেন। বিশেষতঃ মেয়েরা স্টেজে উঠে অভিনয় করবে, এটা একেবারেই মানতে পারতেন না।
একবার কোনো কাজে হাঁটছিলেন স্টার থিয়েটারের সামনে দিয়ে (খুব সম্ভবতঃ সাংঘাতিক বিষদৃষ্টি হেনে); এক উঠতি যুবক (খুব সম্ভবতঃ না চিনেই) জিজ্ঞেস করে বসে, "স্টার থিয়েটার কোথায়, জানেন?"
না, উনি খুন করেননি। তবে ভয়াবহ রেগে গিয়ে বললেন, "জানিনা।" বলে হনহন করে এগিয়ে গেলেন।
খানিকক্ষণ পর খেয়াল হল, এ হে, এটা তো মিথ্যে বলা হল!
ফিরলেন। সেই ছেলেটির পিছু ধাওয়া করে তাকে ডাকলেন। ডেকে বললেন - "জানি। কিন্তু বলব না।"
***
বঙ্কিমচন্দ্র অসামান্য প্রতিভাবান্ ছিলেন। আর তাঁর স্ত্রী ছিলেন অসামান্য সুন্দরী।
তো উনি সস্ত্রীক কোথাও একটা যাচ্ছিলেন। ট্রেনে।
এবার, এক উঠতি যুবক (আশাকরি আগেরজন নয়, অন্য কেউ) প্রত্যেক স্টেশনে নেমে বঙ্কিমের কম্পার্টমেন্টের জানালার বাইরে দাঁড়িয়ে ওঁরস্ত্রীকে ঝাড়ি মারছিল স্ত্রীর রূপসুধা পান করছিল।
বঙ্কিম আর থাকতে না পেরে ডেকে নিলেন।
"আপনি কি করেন?"
"বিশেষ কিছু না।"
"আপনার মাইনে কত?"
বলাই বাহুল্য, বেশ কম।
"আমি ডেপুটির কাজ করি, তার থেকে বেশ ভালরকম উপার্জন করি। এছাড়াও অল্পস্বল্প লিখি, তাই একটু নামডাক আছে, আর তার থেকে একটা বাড়তি রোজগারও হয়। এত করেও এঁর মন পাই না। এবার বলুন, আপনার যা মাইনে আর পরিচিতি, তাতে এইভাবে স্টেশনে স্টেশনে এসে আপনার কোনো সম্ভাবনা আছে?"
***
এটা সিরিয়াস গল্প। এটা মোটামুটি সবার জানা যে মধুসূদন যখন রীতিমত অর্থাভাবে পড়েছিলেন, বিদ্যাসাগর তাঁকে সাধ্যের বাইরে গিয়ে সাহায্য করেছিলেন।
মধুসূদনের সমালোচকের অভাব ছিল না - আর তাদের একটা বিরাট অংশ বেশ হকচকিয়ে গেল বিদ্যাসাগরের এই আচরণে। একজন বলেই বসল "আপনি এত আদর্শবাদী লোক, শেষে একটা ধর্মত্যাগী দুশ্চরিত্র মাতালকে টাকা দিলেন, আরো মদ খাওয়ার জন্য?"
বিদ্যাসাগর বরাবরই স্মার্ট: "আপনি একটা মেঘনাদবধ কাব্য লিখে দেখান, আপনাকেও দেব, নিশ্চিত থাকুন।"
***
কোনো এক সাহিত্যসভায় শরৎচন্দ্র জুতো খুলে রেখেছিলেন - দিনের শেষে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও একপাটি পাওয়া গেল না। রেগেমেগে, চোরকে শিক্ষা দিতে শরৎচন্দ্র অন্য পাটি গঙ্গায় বিসর্জন দিয়ে খালি পায়ে বাড়ি ফিরলেন।
পরেরদিন অবশ্য ফরাস সরিয়ে ভালোভাবে খুঁজতেই অন্য পাটি পাওয়া গেল।
এরপর থেকে শরৎচন্দ্র খুব সাবধান হয়ে গেলেন। চটি খুলে রাখতেন না, খবরের কাগজে মুড়ে নিয়ে ঢুকতেন। তো একবার এভাবেই ঢুকেছেন। সেই সভায় মধ্যমণি স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ, আর কোনো এক অর্বাচীন তাঁর কান অবধি কথাটা পৌঁছে দিয়েছে।
"ওটা কি, শরৎ?"
(আমতা আমতা করে) "বই।"
(মুচকি হেসে) "কি বই?"
"পাদুকাপুরাণ।"
***
শরৎচন্দ্র পণ্ডিত ওরফে দাদাঠাকুরের সঙ্গে শরৎচন্দ্রের কখনো একবার দেখা হয়েছিল। সে বেশ একটা "একদা কি করিয়া মিলন হল দোঁহে" গোছের কন্সেপ্ট।
তখন দাদাঠাকুর "বিদূষক" এর সম্পাদক। শরৎচন্দ্র সম্বোধন করলেন "এস হে, বিদূষক শরৎচন্দ্র।" হয়ত ভেবেছিলেন, খুব ঘ্যাম একটা কিছু বললেন।
দাদাঠাকুর সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলেন "কেমন আছ হে, চরিত্রহীন শরৎচন্দ্র?"
***
কোনো এক হতভাগ্য সাংবাদিকের ওপর দায়িত্ব ছিল, শিবরামের সাক্ষাৎকার নেওয়ার। মুক্তারামবাবু স্ট্রিটের সেই ঐতিহাসিক মেসের ঘরে গিয়ে দেওয়ালে লেখা নাম-ঠিকানা দেখে (কাগজ হারিয়ে যায়, দেওয়াল হারায় না), গুঁড়ো দুধ খেয়ে ভদ্রলোক শেষ অবধি জিজ্ঞেস করেই বসলেন, "আপনার জীবনে কখনো প্রেম এসেছিল?"
"এসেছিল বৈকি। আমার এক শিক্ষকের মেয়ে।"
স্কূপের গন্ধ পেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লেন ভদ্রলোক - "তারপর?"
"তারপর যা হওয়ার তাই হল। ওরা সপরিবারে ঝরিয়া চলে গেল।"
ভদ্রলোক সন্দেহের গন্ধ পেলেন - "কিন্তু ঝরিয়া কেন?"
"শোনেননি? ফাগুনের ফুল যায় ঝরিয়া, ফাগুনের অবসানে..."
***
আগের শতকের গোড়ার দিককার কথা। হোস্টেলের ঘর, তিনজন ছেলে, চতুর্থ কাউকে দরকার তাস খেলার জন্য।
অধৈর্য হয়ে সত্যেন্দ্রনাথ বোস বললেন, "যা, মেঘনাদকে ডেকে নিয়ে আয়।"
খানিকক্ষণ পর ফিরে এসে তাঁর বন্ধু জানাল, "মেঘনাদ বলল ও পড়ছে।"
"বল্, আমি ডাকছি।"
সত্যেন্দ্রনাথের কথা। যেতেই হল। এবং আসতেই হল মেঘনাদ সাহাকে।
"বোস্, খেলবি।"
"না, আমি এখন পড়ব।"
"কি করবি পড়ে? তুই যদি একদম না পড়িস্, বাকিদের থেকে বেশি পাবি। আর তুই যত ইচ্ছে পড়্, আমি তোর থেকে বেশি পাব। কাজেই..."
***
সৈয়দ মুজতবা আলীর এক গুণমুগ্ধ তাঁর কাছে জানতে চান, তিনি এত ভাল কিভাবে লেখেন: " আমি দেখতে চাই, কিভাবে আপনি লেখেন; লেখার সময় আমি সঙ্গে থাকতে চাই।"
"দেখুন, মানুষ নিজের সন্তান অন্যকে দেখায়, সন্তান উৎপাদনের পদ্ধতি দেখায় কি?"
***
এইর'ম আরও অজস্র। এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না, কিন্তু কখনও পড়লে এখানে লিখব আবার। শুভ নববর্ষ।
যাক্, বাঙালি হয়ে জন্মেছি, অতএব নববর্ষ আমার কাছে একটা ঘ্যাম দিন হওয়া উচিত। ঘ্যাম দিনে নিজের কথা কম বলে ঘ্যাম লোকেদের গল্প বলি একটু?
***
এই গল্পটা ঠিক কার, জানিনা। তবে যতবার শুনেছি, সবথেকে বেশিবার শুনেছি বঙ্কিমচন্দ্রের নামে। বঙ্কিমচন্দ্র অসাধারণ সাহিত্যিক ছিলেন, তবে বেশ গোঁড়াও ছিলেন। বিশেষতঃ মেয়েরা স্টেজে উঠে অভিনয় করবে, এটা একেবারেই মানতে পারতেন না।
একবার কোনো কাজে হাঁটছিলেন স্টার থিয়েটারের সামনে দিয়ে (খুব সম্ভবতঃ সাংঘাতিক বিষদৃষ্টি হেনে); এক উঠতি যুবক (খুব সম্ভবতঃ না চিনেই) জিজ্ঞেস করে বসে, "স্টার থিয়েটার কোথায়, জানেন?"
না, উনি খুন করেননি। তবে ভয়াবহ রেগে গিয়ে বললেন, "জানিনা।" বলে হনহন করে এগিয়ে গেলেন।
খানিকক্ষণ পর খেয়াল হল, এ হে, এটা তো মিথ্যে বলা হল!
ফিরলেন। সেই ছেলেটির পিছু ধাওয়া করে তাকে ডাকলেন। ডেকে বললেন - "জানি। কিন্তু বলব না।"
***
বঙ্কিমচন্দ্র অসামান্য প্রতিভাবান্ ছিলেন। আর তাঁর স্ত্রী ছিলেন অসামান্য সুন্দরী।
তো উনি সস্ত্রীক কোথাও একটা যাচ্ছিলেন। ট্রেনে।
এবার, এক উঠতি যুবক (আশাকরি আগেরজন নয়, অন্য কেউ) প্রত্যেক স্টেশনে নেমে বঙ্কিমের কম্পার্টমেন্টের জানালার বাইরে দাঁড়িয়ে ওঁর
বঙ্কিম আর থাকতে না পেরে ডেকে নিলেন।
"আপনি কি করেন?"
"বিশেষ কিছু না।"
"আপনার মাইনে কত?"
বলাই বাহুল্য, বেশ কম।
"আমি ডেপুটির কাজ করি, তার থেকে বেশ ভালরকম উপার্জন করি। এছাড়াও অল্পস্বল্প লিখি, তাই একটু নামডাক আছে, আর তার থেকে একটা বাড়তি রোজগারও হয়। এত করেও এঁর মন পাই না। এবার বলুন, আপনার যা মাইনে আর পরিচিতি, তাতে এইভাবে স্টেশনে স্টেশনে এসে আপনার কোনো সম্ভাবনা আছে?"
***
এটা সিরিয়াস গল্প। এটা মোটামুটি সবার জানা যে মধুসূদন যখন রীতিমত অর্থাভাবে পড়েছিলেন, বিদ্যাসাগর তাঁকে সাধ্যের বাইরে গিয়ে সাহায্য করেছিলেন।
মধুসূদনের সমালোচকের অভাব ছিল না - আর তাদের একটা বিরাট অংশ বেশ হকচকিয়ে গেল বিদ্যাসাগরের এই আচরণে। একজন বলেই বসল "আপনি এত আদর্শবাদী লোক, শেষে একটা ধর্মত্যাগী দুশ্চরিত্র মাতালকে টাকা দিলেন, আরো মদ খাওয়ার জন্য?"
বিদ্যাসাগর বরাবরই স্মার্ট: "আপনি একটা মেঘনাদবধ কাব্য লিখে দেখান, আপনাকেও দেব, নিশ্চিত থাকুন।"
***
কোনো এক সাহিত্যসভায় শরৎচন্দ্র জুতো খুলে রেখেছিলেন - দিনের শেষে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও একপাটি পাওয়া গেল না। রেগেমেগে, চোরকে শিক্ষা দিতে শরৎচন্দ্র অন্য পাটি গঙ্গায় বিসর্জন দিয়ে খালি পায়ে বাড়ি ফিরলেন।
পরেরদিন অবশ্য ফরাস সরিয়ে ভালোভাবে খুঁজতেই অন্য পাটি পাওয়া গেল।
এরপর থেকে শরৎচন্দ্র খুব সাবধান হয়ে গেলেন। চটি খুলে রাখতেন না, খবরের কাগজে মুড়ে নিয়ে ঢুকতেন। তো একবার এভাবেই ঢুকেছেন। সেই সভায় মধ্যমণি স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ, আর কোনো এক অর্বাচীন তাঁর কান অবধি কথাটা পৌঁছে দিয়েছে।
"ওটা কি, শরৎ?"
(আমতা আমতা করে) "বই।"
(মুচকি হেসে) "কি বই?"
"পাদুকাপুরাণ।"
***
শরৎচন্দ্র পণ্ডিত ওরফে দাদাঠাকুরের সঙ্গে শরৎচন্দ্রের কখনো একবার দেখা হয়েছিল। সে বেশ একটা "একদা কি করিয়া মিলন হল দোঁহে" গোছের কন্সেপ্ট।
তখন দাদাঠাকুর "বিদূষক" এর সম্পাদক। শরৎচন্দ্র সম্বোধন করলেন "এস হে, বিদূষক শরৎচন্দ্র।" হয়ত ভেবেছিলেন, খুব ঘ্যাম একটা কিছু বললেন।
দাদাঠাকুর সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলেন "কেমন আছ হে, চরিত্রহীন শরৎচন্দ্র?"
***
কোনো এক হতভাগ্য সাংবাদিকের ওপর দায়িত্ব ছিল, শিবরামের সাক্ষাৎকার নেওয়ার। মুক্তারামবাবু স্ট্রিটের সেই ঐতিহাসিক মেসের ঘরে গিয়ে দেওয়ালে লেখা নাম-ঠিকানা দেখে (কাগজ হারিয়ে যায়, দেওয়াল হারায় না), গুঁড়ো দুধ খেয়ে ভদ্রলোক শেষ অবধি জিজ্ঞেস করেই বসলেন, "আপনার জীবনে কখনো প্রেম এসেছিল?"
"এসেছিল বৈকি। আমার এক শিক্ষকের মেয়ে।"
স্কূপের গন্ধ পেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লেন ভদ্রলোক - "তারপর?"
"তারপর যা হওয়ার তাই হল। ওরা সপরিবারে ঝরিয়া চলে গেল।"
ভদ্রলোক সন্দেহের গন্ধ পেলেন - "কিন্তু ঝরিয়া কেন?"
"শোনেননি? ফাগুনের ফুল যায় ঝরিয়া, ফাগুনের অবসানে..."
***
আগের শতকের গোড়ার দিককার কথা। হোস্টেলের ঘর, তিনজন ছেলে, চতুর্থ কাউকে দরকার তাস খেলার জন্য।
অধৈর্য হয়ে সত্যেন্দ্রনাথ বোস বললেন, "যা, মেঘনাদকে ডেকে নিয়ে আয়।"
খানিকক্ষণ পর ফিরে এসে তাঁর বন্ধু জানাল, "মেঘনাদ বলল ও পড়ছে।"
"বল্, আমি ডাকছি।"
সত্যেন্দ্রনাথের কথা। যেতেই হল। এবং আসতেই হল মেঘনাদ সাহাকে।
"বোস্, খেলবি।"
"না, আমি এখন পড়ব।"
"কি করবি পড়ে? তুই যদি একদম না পড়িস্, বাকিদের থেকে বেশি পাবি। আর তুই যত ইচ্ছে পড়্, আমি তোর থেকে বেশি পাব। কাজেই..."
***
সৈয়দ মুজতবা আলীর এক গুণমুগ্ধ তাঁর কাছে জানতে চান, তিনি এত ভাল কিভাবে লেখেন: " আমি দেখতে চাই, কিভাবে আপনি লেখেন; লেখার সময় আমি সঙ্গে থাকতে চাই।"
"দেখুন, মানুষ নিজের সন্তান অন্যকে দেখায়, সন্তান উৎপাদনের পদ্ধতি দেখায় কি?"
***
এইর'ম আরও অজস্র। এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না, কিন্তু কখনও পড়লে এখানে লিখব আবার। শুভ নববর্ষ।
shubho noboborsho tomake/tomader ke ! chutki guli poriya khub-i anondo pailam ebong ei shokol bangali rotner kotha mone koriya puno: gorbo bodh korilam.
ReplyDeleteProtyekti ghyam golpo besh upobhoggyo! Shob miliye besh ekti upadeyo rochona!
ReplyDeleteKintu tui to famously kauke notun bochore shubhechha janash na, eibar ei ghyam poriborton er karon?
satyen bose-er golpo ta aami ektu onnobhabey jaantaam ... oshadharon hoyechey
ReplyDeleteno translation:(
ReplyDeleteদিনের একটা বড় সময় তোমার সঙ্গে থাকার সুবাদে এই গল্প (বা ঘটনা) গুলোর বেশিরভাগগুলোই আমার ইতিপূর্বে জানা । কিন্তু তা সত্ত্বেও সবকটা আবার পড়লাম - বলা বাহুল্য তার সম্পূর্ণ কৃতিত্বই তোমার লেখার ভঙ্গির ।
ReplyDeletebesh bhalo collection....thhamish na...
ReplyDeletehahah khub bhalo :) baki gulo aajkal na bolte parleo, "jani, kintu bolbo na", ei maal ta grad student ra besh ghono ghono use korte parbe. ami ontoto korboi :)
ReplyDeleteshubho nobo borsho :)
Great stories.
ReplyDeleteI have read the first one long time ago ...with a name different from Bankim Chandra. I don't remember the details except that it was from a book on the history of society in Calcutta (could it be Hutom Pyancha'r Naksha?).
I find the Bose-Saha story hard to visualize ... not because of any facts, just because of the preconceived notions I have of them.
Shubho Nababarsha ...and yes the kwality vanilla cups used to be good fun but they changed those in the nineties IIRC.
Shubho Nababarsha.
Darun golpogulo. Porer sankhay aro kichhu ghyam golpo likho.
ReplyDeleteঅর্পিতা, একটু অন্যরকমভাবে শুভ নববর্ষ জানালাম আর কি!
ReplyDeleteAnonymous, most of these stories are too Bengali to translate.
RGB, বঙ্কিমের প্রথম গল্পটা আমি কালীপ্রসন্ন সিংহ আর বিদ্যাসাগরের নামেও শুনেছি। সত্যেন বোস-মেঘনাদ সাহার গল্পটা বোধহয় সত্যিই...
রণধীর, পরের সংখ্যা...?
Sab kata golpo i bhalo tabe choritraheen Saratchandra r Satyen Bose er golpo 2to just ghyam
ReplyDelete"RGB, বঙ্কিমের প্রথম গল্পটা আমি কালীপ্রসন্ন সিংহ আর বিদ্যাসাগরের নামেও শুনেছি। সত্যেন বোস-মেঘনাদ সাহার গল্পটা বোধহয় সত্যিই..."
ReplyDeleteInteresting. The name that came to my mind was Hutom Pyanchar Naksha and you have heard this with Kaliprasanna Sinha!
As I said, I don't know anything about Bose and Saha to suggest this is untrue. Just that it is hard to accept given their mahapurush image in my mind.
Kichu galpo amar janachilo,anek gulo janlam ,DARUN laglo.......asaa kori pore erakom aro kichu galpo pabo tomar kachteke..........
ReplyDeleteবাহ! দারুন। মোটামুটি গল্পগুলো জানা, কিন্তু পরিবেশনার গুণে আবারও পড়ে খুব ভালো লাগলো।
ReplyDeleteআর, প্রথম গল্পটি হেরম্বচন্দ্র মৈত্রের নামেই চলে বলে জানি। ইন ফ্যাক্ট, নারায়ণ সান্যালের কাঁটা সিরিজের কোন একটা বইতে এটার উল্লেখও আছে। গল্পের নামটা ভুলে গেছি।
যাইহোক শুভেচ্ছা রইলো। :-))
ami ekta golpo o jantam na agey :/ issh .... jai hok...aj pore nilam
ReplyDeleteActually ami Sankha-Subhra r songe ekmot, bonkim er prothom golpo ta Heramba Maitra-r name i thik. Bhadrokok bramho chilen, abong totkalin bramho der onek er i noitik batik chilo.
ReplyDelete