BANNER CREDITS: RITUPARNA CHATTERJEE
A woman with the potential to make it big. It is not that she cannot: she simply will not.
PHOTO CREDITS: ANIESHA BRAHMA
The closest anyone has come to being an adopted daughter.

Wednesday, May 25, 2016

Towel Day: I got to know your flatmate


Not in real, of course. I managed to read I Was Douglas Adams's Flatmate: And Other Encounters with Legends. It is a wonderful collection of memoirs of hardcore fans, but I am afraid others may find it a bit of a drag.

I also revised Neil Gaiman's Don't Panic. Among other things, I am still alive, still dishing out remarkably mediocre online content, and have bought a new towel. Of course, I am yet to find the meaning of Life, the Universe, and Everything, though I daresay mention I have had my fill of krikkit.

It has generally been a normal year. People have been concerned, really concerned about those wretched green bits of paper, despite the fact that the green bits are still not unhappy themselves.

In a world where some people prefer guns to bats, good things still happens. For example, Waverly Labs have come up with something that may pass as Babelfish! I do not know whether they have gone where they had intended to go, but they have ended up at where they needed to be, which is cool.

There is not much else to say. Just do not venture within four miles of Eccentrica Gallumbits. Do not aspire to become an oral hygienist in Traal or, worse, an electric monk.

May blackness never swim to you the way like a school of eels who have just seen something that eels like a lot.

May non-working cats never cross your way.

Have fun. I know I do not need to remind you, but do carry a towel. Just in case.

And, needless to say, don't panic.

Friday, May 6, 2016

একটা মারকাটারি খুনের গল্প


“তুই পারবি, বাপি?”
“পারব।”
“এটা কিন্তু বিরাট, বিরাট রিস্কের ব্যাপার। তুই পারবি না রে।”
“একটু ভরসা রেখে দেখ্‌ না, দিদি। পুরো ডিপার্টমেন্ট তো মেনে নিয়েছে।”
“দেখ্‌ বাপি, ওর কিন্তু কোনও মায়াদয়া নেই। সিরিয়ল কিলারের সাইকোলজি মাথায় রাখিস্‌। আগের খুনগুলোয় কিন্তু ও কোনও প্রমাণ রাখেনি।”
“জানি। নিশ্চিন্ত থাক্‌, আমি রেডি। আর্মড থাকব।”
“তাও...”
“পারব। ভাবিস্‌ না। তুই শুধু ওদিকটা সামলা।”

ভাইয়ের ওপর বরাবরের ভরসা ইন্সপেক্টর অজন্তা চৌধুরীর, কিন্তু এবারে বিপদ বড় বেশি। কেন যে তিনি প্ল্যানে ওকে জড়াতে গেলেন...

***

“আপনি কী বলছেন, ইন্সপেক্টর রথ?”
“দেখুন, আমারা এতদিন বলিনি কারণ আমি আগে নিশ্চিত হতে চেয়েছিলাম। আপনার স্ত্রী নিশ্চিতভাবে সিরিয়ল কিলার, এবং আমাদের কাছে তার প্রমাণ আছে।”
“কী প্রমাণ?”
“আপনার স্ত্রীর বাড়িতে কে কে আছেন, আপনি জানেন, বেদব্রতবাবু?”
“ইয়ে, না, তবে...”
“আপনাদের কতদিনের আলাপ?”
“সদ্য, এই তিনমাস...”
“তিনমাসের আলাপে আপনি বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেলেন, বেদব্রতবাবু? কতটুকু চেনেন ওঁকে আপনি?”
“না, মানে, ওর অফিস...”
“অফিসের কী? আপনার সঙ্গে আপনার স্ত্রী এক কোলিগের আলাপ করিয়েছিলেন, এই তো?”
“হ্যাঁ।”
“দেখুন তো, বেদব্রতবাবু, ইনিই সেই কোলিগ কিনা?”
“রূপা মুখার্জি?”
“মুখার্জি-টুখার্জি নন। ইনি পলক সেন, সিরিয়লে খুচরো রোলে অভিনয় করেন। নিন, মিস্‌ সেন, শুরু করুন...”
“মিস্‌ রায় আমাকে টাকা অফার করেছিলেন, তিরিশ হাজার, ঐদিন ওঁর কোলিগ সাজার জন্য। আমি সরি, বেদব্রতবাবু, কিন্তু আমি আপনার মিস্‌ রায়ের সঙ্গে এক অফিসে কাজ করি না।”
“আপনি...”
“দাঁড়ান বেদব্রতবাবু, মিস্‌ সেনের বোধহয় আরও কিছু বলার আছে।”
“যেটা আপনাকে বলছিলাম, ইন্সপেক্টর রথ। এর আগেও মিস্‌ রায় আমাকে অফার করেছিলেন; এর আগেও আমি ওঁর কোলিগ হয়েছি।”
“কতবার?”
“চার, না, পাঁচবার বোধহয়। আর প্রতিবারই প্রচুর টাকা দিয়েছিলেন উনি। প্রতিবারই আলাদা আলাদা লোক ছিল।”
“একটা কথা বলুন, মিস্‌ সেন। আপনি তো জানতেন এর আগে যতজনের সঙ্গে আপনাকে আলাপ করিয়েছিলেন মিস্‌ রায়, প্রত্যেকেই...”
“না। আমি খবরের কাগজ পড়ি না। আপনি কাউকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন। টাকার আমার সত্যিই দরকার, কিন্তু যদি জানতাম আমি কারুর মৃত্যুর জন্য দায়ী হব, আমি মরে গেলেও রাজি হতাম না।”
“বিশ্বাস হল, বেদব্রতবাবু?”
“কিন্তু...”
“আজ ফুলশয্যা, তাই নিয়ে ভাবছেন তো?”
“হ্যাঁ, মানে...”
“আপনার কোনও আত্মীয়-বন্ধু নেই। আপনি অনাথ আশ্রমে বড় হয়েছেন। আর মিস্‌ রায় বেছে বেছে এই প্রোফাইলটাকেই টার্গেট করেন। একা, ব্যাচেলর, যাকে সহজে বোকা বানানো যায়...”
“তাহলে...”
“আপনি ভাববেন না বেদব্রতবাবু। আজ আপনি যাবেন না। আপনার বদলে আজ যাবেন আমাদের এক অফিসার।”
“কিন্তু ও মানবে কেন?”
“আপনি ও নিয়ে ভাববেন না। আপনার আর বাপি চৌধুরীর চেহারায় রীতিমত মিল; মেকআপ করলে অন্ধকারে মিস্‌ রায় চিনতে পারবেন না, গ্যারান্টি দিচ্ছি।”
“আমি এই মেয়েটার জন্য... মেধাকে...”
“সেসব ভাববেন না আপনি। মেধাদেবী অত্যন্ত বিচক্ষণ মহিলা। এখনও দেরি হয়নি। ওঁর সঙ্গে আমার কথা হয়ে গেছে।”

***

“মেধা?”
“বেদ?”
“তুমি পারবে, আমাকে ক্ষমা করতে?”
“বেদ... তুমি তো জানো... আমি বলেছিলাম, অপেক্ষা করব তোমার জন্য।”
“আবার নতুন করে শুরু করব আমরা?”
“কিন্তু বেদ, তুমি আমাকে ভালবাসো তো?”
“বাসি, মেধা। ভুল করেছিলাম মানুষ চিনতে।”
“এটা তো তুমি রিগ্রেট করছ, বেদ। তুমি আমাকে কি সত্যিই ভালবাসো?”
“বাসি না?”
“আমার তো মনে হয় তুমি সব জানতে পেরে ফেরার চেষ্টা করছ। আমার জন্য, আমাদের জন্য নয়; স্বার্থপরের মত, নিজের জন্য ফিরতে চাইছ।”
“মেধা...”
“তুমি ভালবাসতে শেখোনি, বেদ। তুমি ওকে ভালবেসেছিলে; ইন ফ্যাক্ট, এতটাই যে ওর জন্য আমাকে ছেড়ে চলে গেছিলে। আর আজ একটা অচেনা মডেলের কথায় তুমি ওকে অ্যারেস্ট করাতে চাইছ। যদি ওদের অ্যাসেসমেন্ট ভুল হয়? হয়ত ওর ফাঁসিও হতে পারে...”
“মেধা!”
“না বেদ। তুমি যদি ওকে বাঁচাতে না চাও, কাল আমার কিছু হলে তুমি আমাকেও না বাঁচাতে চাইতে পারো।”
“কিন্তু...”
“না বেদ। ভাল থেকো।”

***

দরজা ঠেলে ঢুকলেন বেদব্রত সান্যাল। ভেজানোই ছিল।

খাটের ওপর শাপলা রায়ের মুখে সলজ্জ হাসি। সে হাসিতে নির্মমতার চিহ্নমাত্র নেই।

ইন্সপেক্টর রথ কি তাহলে ভুল করলেন?

বিছানার দিকে এগোলেন বেদব্রতবাবু। ফুল। অনেক ফুল। আজ ফুলশয্যা। বাপি চৌধুরী না কার কথা বলেছিলেন না ইন্সপেক্টর রথ...?

ফুল...

পকেটে সেলফোনটা বেজে উঠল। চমকে উঠলেন বেদব্রতবাবু। রথ।

“আপনি তো আচ্ছা লোক মশাই! আপনার মাথা খারাপ হয়েছে? আমাদের লোক বাইরে রেডি হয়ে বসে আছে...”

“আপনি ভুল করছেন ইন্সপেক্টর রথ।”

“আপনি কি পাগল হয়ে গেছেন? আপনি তো কেস ফাইলগুলো পড়েছেন!”

শাপলার দিকে তাকালেন বেদব্রত সান্যাল। শাপলার হাসিতে কুহক, কিন্তু চোখে...?

ও কার চোখ?

দৌড়ে বেরোলেন বেদব্রত। শাপলা চিৎকার করে ডাকল বোধহয়, “বেদ... বেদ...”

বেরোনোর সময় ধাক্কা লাগল বাপি চৌধুরীর সঙ্গে। ঘুরে দেখলেন বেদব্রতবাবু, সুইচ টেপার শব্দ, অন্ধকার ঘর, শাপলার গলা...

আলো নেই কোত্থাও। শুধু শব্দ। নারীপুরুষের কণ্ঠস্বর। প্রগল্‌ভ কণ্ঠস্বর।

পুলিশ যে ঠিক বুঝেছে তার কী গ্যারান্টি?

যদি শাপলাকে মেরে ফেলে ওরা, আজকের অপারেশনে?

না বেদ। তুমি যদি ওকে বাঁচাতে না চাও, কাল আমার কিছু হলে তুমি আমাকেও না বাঁচাতে চাইতে পারো।

দরজা ঠেলে ঢুকলেন বেদব্রতবাবু। বাপি চৌধুরীর পায়ের কাছে মেঝেতে পড়ে শাপলার রক্তাক্ত দেহ। তার ডান হাতে নখ, না না, বাঘনখ। শিবাজির ছিল। সেই বাঘনখ।

চিৎকার করে উঠলেন বেদব্রত সান্যাল। ঝাঁপিয়ে পড়লেন শাপলার ওপর, তারপর বিছানায়, টেনে ছিঁড়ে ফেললেন সমস্ত ফুল... সব মিথ্যে...



Wednesday, May 4, 2016

Smriti Irani, IIT, Sanskrit, more...


Disclaimer: I am not a BJP supporter. I am not against BJP. 

***

Smriti Irani has outdone herself by asking IITs to teach Sanskrit. Obviously, Twitter found its new trend (quite rightly so); I had joined the bandwagon, and had tweeted, ridiculing her; and shared the news on Facebook. Having fulfilled my moral obligation, I felt like that man from the Raymond commercial.

Not very long back, I had a discussion with a friend — a soul way more rational than I am. A curious character, this woman: I mean, who spends time reading when you can act like complete morons on social media?

This is why I am often sceptic when talking to her. She ruins my shares, my tweets, by throwing irrefutable data at me. For example, in this case, she pointed out to me two facts:

1. There has been no order. It was just a request.
2. She has asked to offer Sanskrit as an elective subject, not compulsory.

Did we actually try to cross-check exactly what she had said? This is from The Hindu: “IITs have been requested to offer Sanskrit as an elective subject or as a language course for students who wish to study the language.”

The Hindu was not the only news organisation that covered this. This was a PTI copy, filed by Zee News, India Today, The Times of India, Business Standard, etc.

Hang on, the quote sounds just about fine. There is nothing wrong in requesting an institute to offer an elective course.

But my inner jingoist was not willing to accept all this nonsense. Why IITs? Why do IITs need this?

It is nothing new, I was told: IIT Bombay has a Sanskrit department for some time now...

So I did some research. IIT Kanpur had been at Project Valmiki Ramayana for over a decade now. Back in 2012 they had also offered “Learn to speak Sanskrit in 10 days” classes.

There was a proposal to offer Sanskrit as an optional course in IIT Delhi as early as in 2000.

Here is an excerpt from the URL: “IIT has decided to concentrate on the scientific areas. One text which will be taught will be the Astadhyayi, the grammar of Sanskrit which is responsible for the modern linguistic sciences and is supposed to be the forerunner of artificial intelligence. The programme will also conduct research into the use of Sanskrit as a ‘programming language’. Sanskrit is almost like a computer language. The traditional scholar is a species which is dying out. Something had to be done. We want to give our students an opportunity with Sanskrit studies.

Note: You may want to read more on Sanskrit computational languages. This is not too boring.

Hang on, that does not sound too bad!

Was Ms Irani’s suggestion was based on the same ground? I have no clue.

Was Ms Irani’s suggestion (intentional or otherwise) a poor one? Hell, no! Nobody is being forced here. If someone wants to take up an optional course, who will be harmed?

If a champion scientist wants to master a classical language in addition to his IIT workload, what is the harm?

But wait, that voice, now small but not quite silenced, why do Indians have to go through all this for the sake of an ancient language?

What do the other Universities, technological ones, do? MIT, for example, offers Latin; Caltech does the same; ETH Zurich offers Latin as well as Ancient Greek.

Additionally, Caltech offers ‘informal classes’ in Sanskrit; and there is actually an MIT group that goes by the name MIT Sanskritam.

So, what is the issue? Why did we actually go all-out against Ms Irani when she proposed the inclusion of Sanskrit as an elective in IITs?

I, seriously, have no clue. Maybe some others can throw some light.

Maybe nothing good will transpire out of this. Maybe the entire effort will be a futile one.

But what if some scholars, willing to pursue Sanskrit to the next level, benefit out of this? What if their classmates are inspired to write more, write better?

I wonder what made Ms Irani strive for a better understanding of classics, of literature among IIT students. Do you, my dear readers, have an idea?

Followers