মা,
তোমরা ভাল আছ? আজ অনেকদিন পর চিঠি লিখছি তোমাদের। ও তো হাসবে চিঠি লেখা দেখে: রোজ স্কাইপে কথা হয়, চ্যাটও হয়, ইমেলও - তাহলে চিঠি কেন? বিশেষতঃ যেখানে আমি লিখতে একদমই ভালবাসি না... সেখানে চিঠি লেখার মানে কি?
আসল কথা কি জানো তো? দিদি গত সপ্তাহে চিঠি লিখেছে বললে, তাই আমারও ইচ্ছে হল। তোমরা তো জানো, দিদি বরাবর যা করত, আমিও করতাম। এই নিয়ে দিদি স্কুলে কত হাসাহাসি: বন্ধুরা কি আওয়াজ দিত! এমনকি টিচাররাও বলতেন যে যৌবনশ্রী নাকি বীরশ্রীর কার্বন কপি।
চিঠি লেখার আরেকটা কারণও আছে - পৌঁছতে দেরি হবে। তোমরা বড্ড মেলোড্রামা করো - ওকে ফোন করে বাড়ি যেতে বলবে, আরও নানান্। আমার আর ঠাণ্ডা মাথায় কিছু করা হয়ে উঠবে না। এইই ভাল।
তুমি তো সবই জানো। তুমি বোঝো, কেন আমি এইর'ম করি। আসলে আমি দিদি হতে চাই, চেয়েছিলাম। একদম ওর মত।
তোমার মনে আছে? আমার গোলাপি ভাল লাগত না - সবুজ ভাল লাগত। কিন্তু যেদিন থেকে বুঝলাম দিদি গোলাপি ভালবাসে, সেদিন থেকে জোর করে নিজেকে বুঝিয়ে ফেললাম, যে না - আমারও প্রিয় রং গোলাপি। তুমি বুঝিয়েছিলে, বকেওছিলে - "তোর নিজস্বতা নেই কেন? দিদির যা ভাল লাগবে তোকেও তাইই ভাল লাগাতে হবে? এটা একটা কথা হল?" আমি শুনিনি। জোর করে, কান্নাকাটি করে আদায় করে ছেড়েছিলাম।
আমি দিদিকে খুব ভালবাসি, তাই না মা? প্রতি বছর আমাদের রেজাল্ট বেরোলে আমরা যখন পিটার ক্যাটে খেতে যেতাম, দিদি সিজলার নিত, আর আমিও তাই। তুমি জানতে আমি আসলে চেলো কাবাব ভালবাসি, তাই আমার জন্য একটা এক্সট্রা প্যাক করিয়ে নিতে, মনে আছে? পরেরদিন খেতাম।
তোমার মনে আছে, আমরা দুজনেই সবসময় ক্লাসে সেকেন্ড হতাম? একবার সেই দিদির সেভ্ন, আমার ফাইভ, দিদি সেকেন্ডই হল, আমি ফার্স্ট, আমি I লেখাটার পাশে আরেকটা I বসিয়ে II করিয়ে নিয়েছিলাম, যাতে দিদির মত হতে পারি। তোমাদের স্কুলে ডেকে পাঠিয়েছিল; বাবা আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, কোনো কারণ দিইনি। মারও খেয়েছিলাম। তুমি বুঝেছিলে, তাই না?
দিদি যখন ইলেভ্নে, তখন দিদি আরএস এর কোচিংএ ভরতি হল। মনে আছে, আমি কির'ম কান্নাকাটি করেছিলাম, ভরতি হওয়ার জন্য? তুমি কথা বলতেও গেছিলে তো - আরএস বেশ জোরগলায় বলেছিলেন উনি ক্লাস নাইনে পড়াবেন না। তারপর, ইলেভ্নে উঠে সেই ভরতি হয়ে ছেড়েছিলাম - মনে আছে?
তারপর দিদি জয়েন্টে পেল না, স্ট্যাটিস্টিক্স পড়তে ভরতি হল। খুব কান্নাকাটি করেছিল জয়েন্ট না পেয়ে। আমি দিলামই না পরীক্ষা, সেই স্ট্যাটিস্টিক্স পড়তেই ভরতি হয়ে ছাড়লাম! তখন তো সবাই ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইত, অ্য্যানালিটিক্সের বাজারই ছিল না কোনো। তাও জোর করে পড়লাম, মনে আছে?
আর তারপর - দিদির যখন বিয়ে দিলে তোমরা, আমি কির'ম জোর করেছিলাম, মনে আছে? তক্ষুনি বিয়ে করার জন্য? তুমি বুঝিয়েছিলে, এখন টাকাপয়সার টানাটানি, এইমাত্র দিদির বিয়ে হল, এখনই? আমি শুনিনি। বাবাকে লোনও নিতে হল শেষ অবধি, কিন্তু করেই ছাড়লাম। দেখো, সেই আইআইটি, সেই এনআরআই সফ্টওয়্যার প্রোফেশনাল, সেই সিলিকন ভ্যালি।
দিদির মত সবকিছু হয়ে গেছিল, তাই না মা? দিদিরা পেন্টহাউস কিনল, আমিও ওকে দিয়ে জোর করে কেনালাম। ওদের গৃহপ্রবেশে ডেকেছিল - ওদের পেন্ট, ফার্নিচার, ডেকর, প্রত্যেকটা জিনিস মিলিয়ে মিলিয়ে একদম ওদের মত। এমনকি গাড়িটা অবধি বদলাতে বাধ্য করলাম ওকে।
আমি দিদির মত হতে পেরেছিলাম, বল মা? পুরোটা? যখন দু'বছর আগে ওর চোখে পাওয়ার হল, আমিও জিরো পাওয়ার চশমা পরা শুরু করলাম, মনে আছে? তোমরা যখন দিদির কাছে এসে থাকতে, ফোন করে জানতাম কি খাওয়াচ্ছে। আমি একদম সেইগুলোই করতাম, মনে আছে?
সেদিন অবধিও দিদির মত ছিলাম। মুখে দুবার প্লাস্টিক সার্জারি করিয়েছিলাম, তারপর তো আরও একরকম আমরা। মনে আছে, ছবি পাঠিয়েছিলাম, তুমিও চিনতে পারোনি?\
তারপর দিদি প্রেগনেন্ট হল। ব্যাস্ আমিও ওকে ছাড়িনি। হতেই হবে, আমাকেও। ওর কেরিয়ারের ক্ষতি হল হয়ত, কিন্তু তাতে আমার কিছু যায়-আসেনা। আমাকে দিদি হতেই হবে। তারপর আল্ট্রাসাউন্ডে জানলাম, দিদির মেয়ে হবে, আর আমার যমজ মেয়ে।
আমি বিশ্বাস করিনি। নিশ্চয়ই কিছু একটা গোলমাল হচ্ছে কোথাও - আবার করালাম, আবার, আবার, আবার। একই রেজাল্ট। ডাক্তার বদলালাম। সবাই এক কথা বলল। আমি বোকার মত ভেবেছিলাম, ওরা সবাই ভুল, দিদির এক মেয়ে হলে আমার যমজ হতেই পারে না!
ওদের কথাই ঠিক হল। তোমরা তো ছিলে এখানে, মনে আছে, আমি ওদের দেখতে চাইনি, কান্নাকাটি করেছিলাম, যমজ হয়েছে বলে? বাবা বোঝেনি, ও-ও বোঝেনি। তুমি হয়ত বুঝেছিলে, তাই না? আমাকে বুঝিয়েছিলে, দিদির আবার মেয়ে হবে, তখন আবার আমাদের দুজনেরই দুটো করে মেয়ে হয়ে যাবে।
কিন্তু এখন দিদিকে ডাক্তার বলেই দিয়েছে, আর হবে না। এখন আমি কি করব, মা? আমার তো আর দিদি হওয়া হল না। ওরা কেন দুজন? দিদির তো একটাই মেয়ে। আমাকে কিছু করতেই হবে, বল মা?
স্ট্যাটিস্টিক্সে পড়েছিলাম, একটা কয়েন অনেকবার টস করলে যদি হেড-টেল মোটামুটি সমান-সমান পড়ে, তাহলে সেটাকে আনবায়াসড বলে। দিদি জানে। তখন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সেটা দিয়ে টস করলে কারুর কোনো অভিযোগ থাকে না।
সকাল থেকে করে এটায় একশোবারে বাহান্নটা হেড এসেছে আর আটচল্লিশটা টেল। আনবায়াসড, বলো?
ভাল থেকো।
- যৌবনশ্রী
তোমরা ভাল আছ? আজ অনেকদিন পর চিঠি লিখছি তোমাদের। ও তো হাসবে চিঠি লেখা দেখে: রোজ স্কাইপে কথা হয়, চ্যাটও হয়, ইমেলও - তাহলে চিঠি কেন? বিশেষতঃ যেখানে আমি লিখতে একদমই ভালবাসি না... সেখানে চিঠি লেখার মানে কি?
আসল কথা কি জানো তো? দিদি গত সপ্তাহে চিঠি লিখেছে বললে, তাই আমারও ইচ্ছে হল। তোমরা তো জানো, দিদি বরাবর যা করত, আমিও করতাম। এই নিয়ে দিদি স্কুলে কত হাসাহাসি: বন্ধুরা কি আওয়াজ দিত! এমনকি টিচাররাও বলতেন যে যৌবনশ্রী নাকি বীরশ্রীর কার্বন কপি।
চিঠি লেখার আরেকটা কারণও আছে - পৌঁছতে দেরি হবে। তোমরা বড্ড মেলোড্রামা করো - ওকে ফোন করে বাড়ি যেতে বলবে, আরও নানান্। আমার আর ঠাণ্ডা মাথায় কিছু করা হয়ে উঠবে না। এইই ভাল।
তুমি তো সবই জানো। তুমি বোঝো, কেন আমি এইর'ম করি। আসলে আমি দিদি হতে চাই, চেয়েছিলাম। একদম ওর মত।
তোমার মনে আছে? আমার গোলাপি ভাল লাগত না - সবুজ ভাল লাগত। কিন্তু যেদিন থেকে বুঝলাম দিদি গোলাপি ভালবাসে, সেদিন থেকে জোর করে নিজেকে বুঝিয়ে ফেললাম, যে না - আমারও প্রিয় রং গোলাপি। তুমি বুঝিয়েছিলে, বকেওছিলে - "তোর নিজস্বতা নেই কেন? দিদির যা ভাল লাগবে তোকেও তাইই ভাল লাগাতে হবে? এটা একটা কথা হল?" আমি শুনিনি। জোর করে, কান্নাকাটি করে আদায় করে ছেড়েছিলাম।
আমি দিদিকে খুব ভালবাসি, তাই না মা? প্রতি বছর আমাদের রেজাল্ট বেরোলে আমরা যখন পিটার ক্যাটে খেতে যেতাম, দিদি সিজলার নিত, আর আমিও তাই। তুমি জানতে আমি আসলে চেলো কাবাব ভালবাসি, তাই আমার জন্য একটা এক্সট্রা প্যাক করিয়ে নিতে, মনে আছে? পরেরদিন খেতাম।
তোমার মনে আছে, আমরা দুজনেই সবসময় ক্লাসে সেকেন্ড হতাম? একবার সেই দিদির সেভ্ন, আমার ফাইভ, দিদি সেকেন্ডই হল, আমি ফার্স্ট, আমি I লেখাটার পাশে আরেকটা I বসিয়ে II করিয়ে নিয়েছিলাম, যাতে দিদির মত হতে পারি। তোমাদের স্কুলে ডেকে পাঠিয়েছিল; বাবা আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, কোনো কারণ দিইনি। মারও খেয়েছিলাম। তুমি বুঝেছিলে, তাই না?
দিদি যখন ইলেভ্নে, তখন দিদি আরএস এর কোচিংএ ভরতি হল। মনে আছে, আমি কির'ম কান্নাকাটি করেছিলাম, ভরতি হওয়ার জন্য? তুমি কথা বলতেও গেছিলে তো - আরএস বেশ জোরগলায় বলেছিলেন উনি ক্লাস নাইনে পড়াবেন না। তারপর, ইলেভ্নে উঠে সেই ভরতি হয়ে ছেড়েছিলাম - মনে আছে?
তারপর দিদি জয়েন্টে পেল না, স্ট্যাটিস্টিক্স পড়তে ভরতি হল। খুব কান্নাকাটি করেছিল জয়েন্ট না পেয়ে। আমি দিলামই না পরীক্ষা, সেই স্ট্যাটিস্টিক্স পড়তেই ভরতি হয়ে ছাড়লাম! তখন তো সবাই ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইত, অ্য্যানালিটিক্সের বাজারই ছিল না কোনো। তাও জোর করে পড়লাম, মনে আছে?
আর তারপর - দিদির যখন বিয়ে দিলে তোমরা, আমি কির'ম জোর করেছিলাম, মনে আছে? তক্ষুনি বিয়ে করার জন্য? তুমি বুঝিয়েছিলে, এখন টাকাপয়সার টানাটানি, এইমাত্র দিদির বিয়ে হল, এখনই? আমি শুনিনি। বাবাকে লোনও নিতে হল শেষ অবধি, কিন্তু করেই ছাড়লাম। দেখো, সেই আইআইটি, সেই এনআরআই সফ্টওয়্যার প্রোফেশনাল, সেই সিলিকন ভ্যালি।
দিদির মত সবকিছু হয়ে গেছিল, তাই না মা? দিদিরা পেন্টহাউস কিনল, আমিও ওকে দিয়ে জোর করে কেনালাম। ওদের গৃহপ্রবেশে ডেকেছিল - ওদের পেন্ট, ফার্নিচার, ডেকর, প্রত্যেকটা জিনিস মিলিয়ে মিলিয়ে একদম ওদের মত। এমনকি গাড়িটা অবধি বদলাতে বাধ্য করলাম ওকে।
আমি দিদির মত হতে পেরেছিলাম, বল মা? পুরোটা? যখন দু'বছর আগে ওর চোখে পাওয়ার হল, আমিও জিরো পাওয়ার চশমা পরা শুরু করলাম, মনে আছে? তোমরা যখন দিদির কাছে এসে থাকতে, ফোন করে জানতাম কি খাওয়াচ্ছে। আমি একদম সেইগুলোই করতাম, মনে আছে?
সেদিন অবধিও দিদির মত ছিলাম। মুখে দুবার প্লাস্টিক সার্জারি করিয়েছিলাম, তারপর তো আরও একরকম আমরা। মনে আছে, ছবি পাঠিয়েছিলাম, তুমিও চিনতে পারোনি?\
তারপর দিদি প্রেগনেন্ট হল। ব্যাস্ আমিও ওকে ছাড়িনি। হতেই হবে, আমাকেও। ওর কেরিয়ারের ক্ষতি হল হয়ত, কিন্তু তাতে আমার কিছু যায়-আসেনা। আমাকে দিদি হতেই হবে। তারপর আল্ট্রাসাউন্ডে জানলাম, দিদির মেয়ে হবে, আর আমার যমজ মেয়ে।
আমি বিশ্বাস করিনি। নিশ্চয়ই কিছু একটা গোলমাল হচ্ছে কোথাও - আবার করালাম, আবার, আবার, আবার। একই রেজাল্ট। ডাক্তার বদলালাম। সবাই এক কথা বলল। আমি বোকার মত ভেবেছিলাম, ওরা সবাই ভুল, দিদির এক মেয়ে হলে আমার যমজ হতেই পারে না!
ওদের কথাই ঠিক হল। তোমরা তো ছিলে এখানে, মনে আছে, আমি ওদের দেখতে চাইনি, কান্নাকাটি করেছিলাম, যমজ হয়েছে বলে? বাবা বোঝেনি, ও-ও বোঝেনি। তুমি হয়ত বুঝেছিলে, তাই না? আমাকে বুঝিয়েছিলে, দিদির আবার মেয়ে হবে, তখন আবার আমাদের দুজনেরই দুটো করে মেয়ে হয়ে যাবে।
কিন্তু এখন দিদিকে ডাক্তার বলেই দিয়েছে, আর হবে না। এখন আমি কি করব, মা? আমার তো আর দিদি হওয়া হল না। ওরা কেন দুজন? দিদির তো একটাই মেয়ে। আমাকে কিছু করতেই হবে, বল মা?
স্ট্যাটিস্টিক্সে পড়েছিলাম, একটা কয়েন অনেকবার টস করলে যদি হেড-টেল মোটামুটি সমান-সমান পড়ে, তাহলে সেটাকে আনবায়াসড বলে। দিদি জানে। তখন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সেটা দিয়ে টস করলে কারুর কোনো অভিযোগ থাকে না।
সকাল থেকে করে এটায় একশোবারে বাহান্নটা হেড এসেছে আর আটচল্লিশটা টেল। আনবায়াসড, বলো?
ভাল থেকো।
- যৌবনশ্রী
:(, keno....
ReplyDeleteTerrifying. Aar durdanto bhalo lekha. Mohilake daktar dekhano hoy ni aetodin, eitai aschorjo. Bishesh kore plastic surgery r por.
ReplyDeleteTumi ki Roald Dahl porte aekkale beshi?
FUCK!
ReplyDeleteবিয়ের ব্যাপার থেকে বেশ ভয় করা শুরু করল। আপনি এবার ফিল্ম এর প্লট লিখতে শুরু করে দিন।
ভীষন crisp লেখা। মেদহী্ন। চালিয়ে যান।
eta besh bhalo hoyechey ... :)
ReplyDeletebangla bhashay horror bollei loke bhabe bhuter golpo. this genre was unknown in bengali literature. please write more.
ReplyDeleteI knw a story of a bad human being. plz bakigulor moto otar story line taao nish amar theke...
ReplyDeleteDont delete :)
lekha hishebe bhalo. baki ta tui janish !
ReplyDeleteসব কটাই তো দেখছি psycho!! ভয়ঙ্কর!
ReplyDeleteযৌবনশ্রীকে অনেক আগেই মানসিক রোগের ডাক্তার দেখানোর দরকার ছিল - এখন অনেক দেরি হয়ে গেছে ।
ReplyDeleteগল্প আর বলার স্টাইল দুটোই বেশ ভালো । ১০ এ ৭ দিলাম ।
Bayok style! special type of character .. ekta alada level e chole geche.
ReplyDelete"যৌবনশ্রী" er cheya kintu ager golper "মাসি: beshi ghyam chilo. oirkom "মাসি" koti te o ekjon powa jai na...
ReplyDeleteযৌবনশ্রী ki ekta মেয়ে k prithibi chara korbe?
tahole to completly unbiased hoyea jai...bapar ta..
hmm ..
ReplyDelete10 e 9.5...somehow naamduto pochhondo hoyni...bakita...gaaye kNata dewa...
ReplyDeletewill write in phonetic Roman script.
ReplyDeleteAmI etAkE "horror" bOlbO nA...eTA, AmAr mothE, "macabre" genre-Er golpo. KinthU...lEkhAtA khoobhI bhAlO lEgEchE.
LikhthEy thAkoon!
Left us with a nice question in our heads about the fate of the second twin....
tumi shudhu psycho niye likhchho, porer tar jonye ekhon thekei bhoi korchhe.
ReplyDeleteলেখাটার শেষ-টা সব থেকে ভালো লাগলো | সামনের বার-এর বই মেলায় "অভিষেক-এর ব্লগ-গুচ্ছ" নাম-এ একটা সংকলন বার করা যেতেই পারে !
ReplyDeletebesh bhalo lekha.
ReplyDeletetobe amar aagerta better legechhe.
ekhane ki hobe seta besh aage thekei bojha jachhilo..
aagerta ter pete deri hoyechhe
kintu ekhane didir ekta meye thekei loke expect korte shuru korechhe..especially with the background je o dorkar porle first theke second o hote pare saman hober jonno.
ekta request...porer golpotay lokke na mere eai suspense aar bhoy aar golpo shesher eai siure othata rakhte paro?
seta kintu aaro kothin hobe bole amar dharona.
dui bon kacha kachi boyesh er hole anek samai choto jon boro joner moto hote chai... tobe ha ei level bapar ta chole gele seta manoshik bharsammo hinatar lakhon to botei. Lekhata besh bhalo...
ReplyDeleteKhub ekta bhalo kore Bangla porte parina ami, but thanks to you, I have been hooked to your Bangla posts :) Bangla porte giye jokhon hNochot khawa bondho holo, tokhon I got the idea of your post. Absolutely loved it :)
ReplyDeletedui bon-e koto ki je hoy.....
ReplyDeletebeshirbhaag khetre hiNshe hoy kothao ektu.kintu ei somporko ta odbhut....bhalobasha bolbo na manoshik bikriti, bujhhte paarchhi na...
but, level ta dekhe psycho mone hochhe...
jai hok, besh interesting.
Darun... ami Subhasish er sathe ekmot.
ReplyDeleteLekhar style nie notun kore kichhu bolar nei. Lekhok gifted. Abhishek babu'r besir bhag lekhai atulonio. Sudhu style noi, besir bhag khetrei bisay bostuo anobaddo.
ReplyDeleteEi blog er ekjon niomito pathok hisabe lekhati ke Abhishek babu'r sera lekha gulor ekta bola besh kastokar.
Bangladesh er sahittik Humayun Ahmed er "Misir Ali" bole ekta choritro achhe. "Misir Ali" jara porechhen tader kachhe ei lekha besh sadharon mone habe. Amaro "Misir Ali" series er bohu boi parar soubhaggo hoechhe.
Lekhata bhalo :)
ReplyDeletecT ÑMZ Pe~ 14Am PtMÅ} AçMcm {ÑS|Ú$— <SZ PÇSM~S yi} w}
ReplyDeleteAy®cSMw} YÉ} yÉMi _AÅZS {ÑSMtMÅ¥ zS}r, W~óS, ySØ~SMtÅ—
Arv PtMÅ} PrM}SAm PòAoZS{ PÉMj \MnMi Ay®cSMw} jv©¥ AtvwAb,
AyAz7 t~-ÉÑ Y}a rs© jSvMr PhSd }SdÚv _Z wSrSZ¥
"Ghunpoka" porechho nishchoi. kirom ekta mil pelam.
ReplyDeletekeno taake keu psychiatrist er kache niye jaayi ni bolbe?not even her 'ma'....who understood her 'so well'?
ReplyDeleteJoubonsree ke onek aagei psychiatrist dekhanor dorkar chilo...ne ways lekhar dhoron ta khub valo laglo...
ReplyDeleteKalponik....bachha belay amaro valo lagto nokol korte...boro belay valo lagto lokjon nokol korle
ReplyDeleteEbar theke konotai valolagabona!!!!
psycho public der niye research koro naki???kono meye atlst santaner byapare erom decisn nite pare??jotoi manosik osustho hok???bhoy pelam!!!!
ReplyDeletejaihok, ami konodin o karur moto hote chaini..sudhdhu amar moto hote cheyechilam,r ki aschorjo!!ami ekkebarei amar motoi hoyechi!!ki vagyis!!!tobe tomar golper sob meyera psycho r sob chhelera boka-valomanush-sohishnu howa ta ki just ghotonakromei??naki er pechhoneo onyo kono psychology kaj korchhe??
Etai tomar lekha best goppo... aro lekho!
ReplyDeleteki bolbo bujhte parchis na..just ghnete gelam..at d same time bhabteo baddhyo korle..tumi e paro!
ReplyDelete